ইরেকশান ফেইলর বা পুরুষ লিঙ্গের উথানে সমস্যা।
🐴আচ্ছা ছোট্র একটা ব্যখ্যা দেওয়া যাক,আপনি প্রবল আগ্রহে পার্টনারের সাথে মিলনের মনোভাব নিয়ে গেলেন প্রস্তুুতি পর্বের মুহূর্তে দেখলেন আপনার পেনিস দাড়াচ্ছেনা।
এখন চিন্তা করেন মেজাজটা কেমন হবে
আচ্ছা থাক মেজাজ দিয়েতো আর পেনিস দাড় করানো সম্ভব নয় তো আসুন আরেকটু ক্লিয়ার হই।স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তৃপ্তিদায়ক সঙ্গম মানবজীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যদি তা না হয়, ধরে নিতে হবে দুইজনের মধ্যে কারো গুরুতর সমস্যা রয়েছে। এ সমস্যা কেবল আমাদের দেশেই নয়, বিশ্বের অসংখ্য মানুষের মধ্যে এ সমস্যা বিদ্যমান। এক গবেষণা থেকে জানা গেছে, ভারতীয়দের মধ্যেও সমস্যাটি প্রকট হয়ে উঠেছে। তবে সঠিক চিকিৎসায় রোগমুক্তি মোটেও অসম্ভব নয়। পুরুষের মধ্যে যৌন অক্ষমতা দেখা দেয় তিন ভাবেÑ ইরেকশন ফেইলিউর, পেনিটেশন ফেইলিউর ও প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন। এর মধ্যে প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন বা দ্রুত বীর্য স্খলন পুরুষালি সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখন পর্যন্ত পুরুষের শারীরিক অক্ষমতার যে কারণগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো হৃদরোগজনিত সমস্যা, স্নায়বিক সমস্যা, বহুমূত্র রোগজনিত সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, লিঙ্গে জন্মগত ত্রুটি, যৌন হরমোনে ভারসাম্যহীনতা, গনোরিয়া বা সিফিলিস ইত্যাদি। এ জন্য কিছু মানসিক কারণও দায়ী উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ, মানসিক চাপ, অবসাদ, যৌনক্রিয়া সম্পর্কে ভীতি, অপরাধবোধ, গুরুতর আঘাতজনিত সমস্যা, কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মদ্যপান, ধূমপান, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া-দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম, কম পরিশ্রম, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, স্থূলতা ইত্যাদি। যৌন ক্ষমতা ক্রমেই হারিয়ে ফেলার পেছনে অতিরিক্ত যৌন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মাস্টারবেট বা হস্তমৈথুন, যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ওষুধ সেবন দায়ী। এ ছাড়া বয়সজনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সঙ্গে বয়সের ফারাক বা পছন্দ না হওয়া, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌনজ্ঞানের অভার, ক্রটিপূর্ণ যৌন আসন অক্ষমতা বা দুবর্লতা দায়ী হতে পারে।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা : সমস্যা নির্ণয়ে কোনো লুকোচুরি না করে রোগীর শারীরিক, মানসিক, আর্থসামাজিক অবস্থা, রোগের স্থায়িত্বকাল, ব্যাপকতা, ধরন ইত্যাদি বিষয় চিকিৎসকের জিজ্ঞাসা অনুযায়ী জবাব দিতে হবে। চিকিৎসকই সিদ্ধান্ত নেবেন পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা থেকে শুরু করে অন্য যাবতীয় ব্যবস্থাপত্রের। পুরুষালি রোগ গোপনে পুষে রেখে রোগের বিস্তার বাড়ানো নয়, বরং উপযুক্ত ও সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করে সুস্থভাবে জীবনযাপন করুন।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ-প্রাকৃতিক, বিশুদ্ধ ও নিরাপদ চিকিৎসা পদ্ধতি হচ্ছে হোমিওপ্যাথি।
হোমিওপ্যাথিতে যৌন সমস্যা সম্পূর্ন ভাল হয়।
যৌন সমস্যার বিভিন্ন স্তরে লক্ষন সাদৃশ্যে বিভিন্ন ঔষধ আসতে পারে।পর্যাক্রম:-
💻হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধসমূহ:-
🎯Caladium Seg
🎯Lycopodium
🎯Agnus Castus
🎯Acid Phos
🎯Avana Sat
🎯Medorrhinum
🎯Moschus
🎯Salix Nig
🎯Titanium
🎯Nuphar Lut
🎯Turnera
🎯Selenium
🎯Merc Sol
🎯Canabis Sat
💻নির্ধারিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলোর সংক্ষেপে মানষিক লক্ষনসমূহ:-
🎯Caladium Seg(ক্যালেডিয়াম)– বহু দিন যাবত স্বপ্নদোষ হতে হতে লিঙ্গ শিথিল। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যান্ত প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন।সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না, যদিও হয় অল্পতেই বীযপাত হয়ে যায়।
🎯Lycopodium(লাইকোপোডিয়াম)- হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ অথবা অত্যাধিক স্ত্রী সহবাসের কারনে ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রীকে সোহাগ আলিঙ্গন করলেও লিঙ্গ শক্ত হয় না।
🎯Agnus Castus ( এগনাস কাস্ট ) - অবৈধভাবে বা অপব্যবহারের ( Abuse ) মাধ্যমে বীর্যক্ষয় করে যারা ধজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদের জন্য।
🎯Acid Phos(এসিড ফস) - স্ত্রী সহবাস জনিত মাথা ঘুরা, স্মৃতি শক্তি হ্রাস ( Loss of memory ), লিঙ্গ শিথল ( Relax penis ), অতি শিঘ্রই বীর্যপাত।
🎯Avana Sat ( এভেনা স্যাট ) - হস্তমৈথুন (Musterbation ), স্বপ্নদোষ ( Night pollution ) বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী।
🎯মেডোরিনাম:-বংশগত সাইকোসিসের পরিচয়।সবসময় গরমবোধ, বরফ খাইবার ইচ্ছা।
মেডোরিনাম ঔষধটাকে অন্য নামে বলা হয় দ্য গনোরিয়্যাল ভাইরাস।
মেডোর রোগী চুলকানির কথা চিন্তা করলে বৃদ্ধি ও রাএিকালীন বৃদ্ধি।
মেডোতে মেজাজ দিনের বেলায় খিটখিটে, কিন্তুু রাএিতে বেশ প্রফুল্ল। এবং সারা শরীরে পোকা হাঁটার অনুভূতি।গনোরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এ ওষুধ পরে লক্ষন অনুযায়ী অন্য ওষুধ সেবন করবেন।
🎯Moschus(মস্কাস) - বহুমুত্র রোগী, যাদের দেহের গড়ন চিকুন, দুর্বল ও ক্ষমতাহীন তাদের অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে গেলে। সময়ও কিংবা শুধু যৌনমিলনের সময়ও।
🎯Salix Nig(স্যালিক্স নায়গ্রা) - স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতা হীন।
🎯Titanium ( টিটেনিয়াম ) - সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্য পাতলা।
🎯Nuphar Lut ( নুপার লুটিয়া ) - কাম উত্তেজনার কথায় বার্তায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাত।
🎯Turnera(টার্নেরা) - শুক্র বর্ধক ওষুধ।
🎯Selenium(সিলিনিয়াম) -শুক্র তারুল্যে -মেটেরিয়া মেডিকা আবশ্যক।
🎯Merc Sol - সিফিলিস চিকিৎসায় প্রথম ওষুধ হচ্ছে মার্ক সল। সিফিলিসের দ্বিতীয় পর্যায়ের অধিকাংশ লক্ষণ মার্ক সলের অনুরূপ। নরম ক্ষত (chancres)ও ব্যথা সহ জ্বর থাকে যা রাতে বৃদ্ধি পায়। সব ধরনের স্রাব দুর্গন্ধ যুক্ত এবং বেশি হয়। রাতে হাড়ের মধ্যে বিরক্তিকর ব্যথা থাকে।
🎯ক্যানাবিস স্যাট:-ইহার বিশেষ অনুভূতি লক্ষণ যেন ফোঁটা ফোঁটা জল পরিতেছে। অতিরিক্ত পরিশ্রম করার ন্যায় ক্লান্ত ভাব। আহারের পর ক্লান্ত হইয়া পড়ে।
ভীষণ কোষ্ঠবদ্ধতার সহিত প্রস্রাব বন্ধ। আঙুল মচকাইবার পর আঙুল খেঁচিয়া থাকা। সিড়িতে উঠিতে গিয়া হাটুর প্যাটেলার স্থানচ্যুতি। গিলিবার সময় শ্বাসকষ্ট, খাদ্যবস্তু শ্বাসনলীপথে প্রবেশ করা।প্রমেহর তরুণ ও প্রাদাহিক অবস্থা । মূত্রনলীর বেদনা হেতু পা ফাঁক করিয়া চলা। যন্ত্রনাদায়ক লিঙ্গোদ্গম। শ্লেষ্মা বা পূঁজে মূত্রনলী বন্ধ। চক্ষে কুয়াসা মত দর্শন। ছোট বালিকাদের শ্বেতপ্রদর। মূত্র নলীতে ভয়ানক যন্ত্রনা, জ্বালা, কামড়ানো, নালীমূখ হইতে পশ্চাতে যায়, বিশেষত মূত্র ত্যাগের সময়। অশ্রুবিদারক বেদনা মূত্রনলীর মধ্যে আঁকাবাকা ভাবে যায়। কথা বাধিয়া যায়। চিন্তা এবং বাক্য গুলাইয়া যায়। অসংলগ্ন ভাবে দ্রুত কথা বলে। শয্যাভীতি। শিরঃঘূর্ণন। নাকের গোড়ায় চাপবোধ। সুরাপান জনিত স্নায়বিক দুর্ব্বলতা । ধূমপানের ফলে চক্ষুছানি। কয়েকধারে বিভক্ত হইয়া মূত্রপাত। মূত্রপথে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মাংসল গাঁজ জন্মে। অত্যধিক দৈহিকশক্তি ব্যবহার হেতু স্বল্পঋতু। ভীতিপদ স্বপ্ন। পায়ের ডিমে ও বৃদ্ধাঙ্গুলের তলদেশের পীড়া। সিঁড়িদিয়া উপরে উঠিলে ও শয়নে রোগের বৃদ্ধি ।
নোট:-লক্ষন সাদৃশ্যে ঔষধের ভিন্নতা আছে।
📶📶📶📶📶📶📶📶📶📶📶📶📶📶📶
🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।
📗হোমিওপ্যাথিক টিপস
🌿আগ্রাবাদ,চট্রগ্রাম
☎হেল্পলাইন 01955507911
No comments:
Post a Comment