Farrum Phosphoricum
🏨Date 10/11/2018
🏠1st edition
🏤উৎস : বিশুদ্ধ ফসফেট অব আয়রন ইহার উৎস। ফসফেট অব সোডিয়ামের সহিত সালফেট অব আয়রন মিশ্রিত করিয়া ইহা প্রস্তত করা হয়।
সাধারণ নাম : ফসফেট অব আয়রন।
🏠রাসায়নিক সংকেত : - Fe3(PO4)2।
🏠মায়াজম : এন্টিসোরিক ও এন্টিটিউবারকুলার।
🏠প্রয়োগ ক্ষেত্র : যে কোন পীড়ার প্রথমিক অবস্থায় ইহা ব্যবহৃত হয়। নাড়ীর দ্রুতগমন, আঘাতজনিত ব্যথার প্রথম অবস্থায়, তরুন সর্দ্দি, শিশুর দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দ্য, শরীরের ওজন হ্রাস, শিরঃপীড়ায় দৃষ্টিশক্তি হ্রাস, কর্ণশূল, রক্তসল্পতা, অর্শ, সন্ধিবাত।
🏨মানসিক লক্ষণ :
১. অতিরিক্ত কথা বলে, আর আনন্দিত হয় খুব বেশী।
২. মস্তকে রক্তধিক্য বশতঃ প্রলাপ বকে, পাগলামী করে, ক্ষণস্থায়ী ইন্মাদ।
৩. মানসিক দুর্বলতা। রোগী হতাশ ও নিরাশভাব।
৪. গুরুতর বিষয়ে অবহেলা করে, আবার তুচ্ছ বিষয় কে অত্যান্ত প্রয়োজনীয় মনে করে।
৫. কোন কার্য স্থিরভাবে করিতে পারে না। সামান্য কার্য করিতেও বিরক্ত বোধ করে।
৬. অনেক সময় চুপচাপ পড়িয়া থাকে, কথাবার্তা বলে না, কখনও সুচিন্তা কখনও কুচিন্তার উদয় হয়।
৭. স্মরণশক্তি হ্রাস। পরিচিত লোকের নাম, গ্রামের নাম, অল্পদিনের জানা ঘটনাও ভূলিয়া যায়।
🏨চরিত্রগত লক্ষণ :-
১. দুপুর একটা থেকে দুইটার মধ্য জ্বার আসে।
২. যে কোন স্থান হইতে উজ্জ্বল লালবর্ণের রক্তস্রাব, উহা নির্গত হইয়া জমাট বাঁধে।
৩. দন্তোদ্গমকালীন উদরাময়ে জলবৎ তরলভেদ সহ জ্বর, চক্ষু ও মুখ রক্তবর্ণ, নিদ্রাকালীন চমকাইয়া উঠে।
৪. গলা সুড়সুড় করিয়া কাশি, গয়ার উঠে না, বক্ষ বেদনা, ঠান্ডা লাগিয়া কাশির উৎপত্তি। শ্লেম্মার সহিত উজ্জ্বল লালবর্ণের রক্ত।
৫. জ্বরে উচ্চতাপ মাত্রা, দ্রুত নাড়ী, পীড়াগ্রস্ত স্থান উত্তপ্ত, লালবর্ণ দপদপানি বা টাটানি।
৬. শিরঃপীড়া, চক্ষু ও মুখমন্ডলে রক্ত, নাসিকা হইতে রক্তস্রাব প্রলাপ বকা, চুলের গোড়া পর্যন্ত বেদনা।
৭. মস্তকে রক্তাধিক্য বশতঃ অনিদ্রা।
৮. চক্ষু পীড়ার প্রথমাবস্থায়, চক্ষু লালবর্ণ, উত্তপ্ত, বেদনাযুক্ত ও জ্বালাকর, বালি পড়ার অনুভূতি।
৯. নতুন ও পুরাতন উভয় প্রকার গলক্ষত, গলাবেদনা। বক্তা ও গায়কদের স্বরভঙ্গ ও গলাক্ষত।
১০. পাকস্থলী পীড়ায় অজীর্ণাবস্থায় বমি ও মলের সহিত নির্গত হয়।
১১. ঠান্ডা লাগিয়া উদরাময়।
১২. গনোরিয়ার প্রথমবস্থায় স্রাব না হইয়া মূত্রনালী প্রদাহিত
🏠বৃদ্ধি : সঞ্চালনে, উত্তপে, ইত্তেজনায়, চাপদিলে বা নড়াচড়ায়, বাহিরের খোলা বাতাসে, রাত্রিকালে, আহারকালীন।
🏠হ্রাস : শীতলতায়, স্থির হইয়া থাকিলে।
🏠বিশেষ বিশেষ রোগে শক্তির ব্যবহার :-
রক্তহীনতায় ৩x শক্তি, দন্ত উত্তোলন হেতু প্রচুর রক্তস্রাবে ৩x শক্তি, ব্রঙ্কাইটিসে ৬x শত্তি, কাশিতে ১২x শত্তি, কাশিতে প্রস্রাব নির্গত হইলে ৩x শত্তি, তরুন জ্বর প্রভৃতিতে ১x , ৩x , ৬x শক্তি, চক্ষুর তরুন পীড়ায় ১২x শত্তি পুরাতন হইলে ৩০,২০০ শক্তি।
তর্থসূত্রঃমেটেরিয়া মেডিকা
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀
🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।
📗হোমিওপ্যাথিক টিপস
🌿জার্মান হোমিও কেয়ার
☎হেল্পলাইন 01955507911
No comments:
Post a Comment