অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন ৩টি হোমিওপ্যাথিক রিমেডি

ঔষধের সংক্ষিপ্ত লক্ষনসমষ্টিঃ-

🔒Album coppy

🔒Date 12/11/2018


🌍 Nux  vomica :  যারা  অধিকাংশ  সময়ে  পেটের  অসুখে-বদহজমে  ভোগে,  বদমেজাজী,  ঝগড়াটে,  বেশীর  ভাগ  সময়  শুয়ে-বসে  কাটায়,  কথার  বিরোধীতা  সহ্য  করতে  পারে  না  এবং  অল্প  শীতেই  কাতর  হয়ে  পড়ে,  এটি  তাদের (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-রক্তআমাশয়-পেটব্যথা-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট প্রভৃতি)  ক্ষেত্রে  ভালো  কাজ  করে।  অধিকাংশ  রোগ  রাতের  বেলা  বেড়ে  যায়।  পান-সিগারেট-মদ-গাজা-ফেনসিডিল-হিরোইন  দীর্ঘদিন  সেবনে  শরীরের  যে  ক্ষতি  হয়,  নাক্স  ভমিকা  তাকে  পুষিয়ে  দিতে  পারে।  পাশাপাশি  এটি  মদ-ফেনসিডিলের  নেশা  ছাড়তে  ব্যবহার  করতে  পারেন।  লক্ষণ  মিলে  গেলে  এটি  জ্বর,  আমাশয়,  পেটব্যথা,  নিদ্রাহীনতা,  কোষ্টকাঠিন্য,  গ্যাস্ট্রিক  আলসার,  হিস্টেরিয়া,  খিচুনি,  ধনুস্টংকার,  পাইলস,  দুর্বলতা,  ক্ষুধাহীনতা,  প্যারালাইসিস,  ধ্বজভঙ্গ  বা  যৌন  দুর্বলতা  প্রভৃতি  রোগের  একটি  শ্রেষ্ট  ঔষধ  গণ্য  হতে  পারে। 


🌍Pulsatilla  pratensis :  পালসেটিলার  প্রধান  প্রধান  লক্ষণ  হলো  গলা  শুকিয়ে  থাকে  কিন্তু  কোন  পানি  পিপাসা  থাকে  না,  ঠান্ডা  বাতাস-ঠান্ডা  খাবার-ঠান্ডা  পানি  পছন্দ  করে,  গরম-আলো-বাতাসহীন  বদ্ধ  ঘরে  রোগীনী  বিরক্ত  বোধ  করে  ইত্যাদি  ইত্যাদি।  আবেগপ্রবন,  অল্পতেই  কেঁদে  ফেলে  এবং  যত  দিন  যায়  ততই  মোটা  হতে  থাকে,  এমন  মেয়েদের  ক্ষেত্রে  পালসেটিলা  ভালো  কাজ  করে।  এসব  লক্ষণ  কারো  মধ্যে  থাকলে  যে-কোন  রোগে  পালসেটিলা  খাওয়াতে  হবে।  বাতের  ব্যথা  ঘনঘন  স্থান  পরিবর্তন  করলে  পালসেটিলা  খেতে  হবে  (যেমন- সকালে  এক  জায়গায়  ব্যথা  তো  বিকালে  অন্য  জায়গায়।)।  মাসিক  বন্ধ  থাকলে  পালসেটিলা  সেটি  চালু  করতে  পারে।  ঘি-চবি  জাতীয়  খাবার  খেয়ে  যে-কোন  রোগ  হলে  পালসেটিলা  অবশ্যই  খাবেন।  এটি  নারী-পুরুষ  উভয়ের  যৌন  উত্তেজনা  বৃদ্ধি  করতে  পারে।  গর্ভবতী  মেয়েদের  প্রায়  সকল  সমস্যাই  পালসেটিলা  দূর  করে  দিতে  পারে।  প্রসব  ব্যথা  বাড়িয়ে  দিয়ে  পালসেটিলা  প্রসবকাজ  দ্রুতগতিতে  সম্পন্ন  করতে  পারে।  পালসেটিলা  বুকের  দুধ  বৃদ্ধি  করতে  পারে।  এমনকি  গর্ভস্থ  শিশুর  পজিশন  ঠিক  না  থাকলে  তাও  ঠিক  করে  দেওয়ার  মতো  অলৌকিক  ক্ষমতা  পালসেটিলার  আছে।  


🌍Cantharis :  জ্বালা-পোড়া  এবং  ছিড়ে  ফেলার  মতো  ব্যথা  হলো  ক্যান্থারিসের  প্রধান  লক্ষণ।  প্রস্রাবে  জ্বালাপোড়া  এবং  ঘনঘন  প্রস্রাবের  সমস্যায়  ইহা  একটি  যাদুকরী  ঔষধ।  ভীষণ  জ্বালাপোড়া  থাকলে  যে-কোন  রোগে  ক্যান্থারিস  ব্যবহার  করতে  পারেন।  এটি  জলাতঙ্ক  রোগের  একটি  শ্রেষ্ট  ঔষধ।  এটি  যৌন  উত্তেজনা  বৃদ্ধি  করে  থাকে  ভীষণভাবে।  কোন  জায়গা  পুড়ে  গেলে  একই  সাথে  খাওয়ান  এবং  পানির  সাথে  মিশিয়ে  পোড়া  জায়গায়  লাগান।  এটি  পেটের  মরা  বাচ্চা,  গর্ভফুল  বের  করে  দিতে  পারে  এবং  বন্ধ্যাত্ব  নির্মূল  করতে  পারে।  


⛳⛳⛳⛳⛳⛳⛳⛳⛳⛳⛳⛳⛳⛳⛳


📣সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা

ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা  উচিত নয়।

⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।


📗হোমিওপ্যাথিক টিপস

🌹জার্মান হোমিও কেয়ার

☎হেল্পলাইন 01955507911

No comments:

Post a Comment