গুরুত্বপূর্ন দুটি হোমিওপাথিক মেডিসিনের সংক্ষিপ্ত বর্ননা

🍎 Calcarea  Phosphorica 

🍒ক্যালকেরিয়া  ফস:-

শিশু  এবং  বৃদ্ধদের  জন্য  পৃথিবীর  সেরা  একটি  ভিটামিন।  মায়ের  পেট  থেকে  শুরু  করে  মৃত্যু  পযর্ন্ত  এটি  খেয়ে  যাওয়া  উচিত।  সাত  দিন  বা  পনের  দিন  পরপর  একমাত্রা  করে  খাওয়া  উচিত।  গর্ভকালীন  সময়ে  খেলে  আপনার  সন্তানের  হাড়,  দাঁত,  নাক,  চোখ,  ব্রেন  ইত্যাদির  গঠন  খুব  ভালো  হবে  এবং  আপনার  সন্তান  ঠোক  কাটা,  তালু  কাটা,  হাড়  বাঁকা,  খোঁজা,  বামন,  বুদ্ধি  প্রতিবন্ধি  প্রভৃতি  দোষ  নিয়ে  জন্মনোর  হাত  থেকে  রক্ষা  পাবে।  এটি  শিশুদের  নিয়মিত  খাওয়ালে  তাদের  স্বাস্থ্য  ভালো  থাকবে  এবং  অসুখ-বিসুখ  কম  হবে।  যে-সব  শিশুদের  মাথার  খুলির  হাড়  ঠিক  মতো  জোড়া  লাগেনি,  তাদেরকে  অবশ্যই  ক্যালকেরিয়া  ফস  খাওয়াতে  হবে।  নাকের,  পায়খানার  রাস্তার  এবং  জরায়ুর  পলিপ  বা  নরম  টিউমার  এই  ঔষধে  দুর  হয়ে  যায়।  হাড়  ভেঙে  গেলে  ক্যালকেরিয়া  ফস  দ্রুত  জোড়া  লাগিয়ে  দেয়।  কোন  শিশু  বিরাট  বড়  মাথা  নিয়ে  জন্মালে (hydrocephalus)  অথবা  জন্মের  পরে  মাথা  বড়  হয়ে  গেলে,  ক্যালকেরিয়া  ফস  তার  এক  নম্বর  ঔষধ।  রোগের  কথা  চিন্তা  করলে  যদি  রোগের  উৎপাত  বেড়ে  যায়,  তবে  তাতে  এই  ঔষধ  প্রযোজ্য।  এটি  টনসিলের  সমস্যা  এবং  মুখের  ব্রণের  সেরা  ঔষধ।যাদের  ঘনঘন  সর্দি  লাগে,  তারা  অবশ্যই  এই  ঔষধ  খাবেন।  ডায়াবেটিসের  এটি  একটি  শ্রেষ্ট  ঔষধ।  শিশুদের  দাঁত  ওঠার  সময়  অবশ্যই  ক্যালকেরিয়া  ফস  খাওয়ানো  উচিত। এটি  নারী-পুরুষদের  যৌন  ক্ষমতা  বৃদ্ধি  করে  থাকে।


🍎Cocculus  Indicus 

🍒ককুলাস ইন্ডিকা:-

ককুলাস  হলো  মাথা  ঘুরানির  এক  নম্বর  ঔষধ।ককুলাসের  প্রধান  লক্ষণ  হলো  মাথার  ভেতরটা  ফাঁপা  বা  হালকা  মনে  হয়।  সড়ক-রেল-সমুদ্র  ভ্রমণজনিত  সমস্যায়  (মাথাঘুরানি-বমিবমি  ভাব  ইত্যাদিতে)  এটি  খেতে  পারেন।  ঠিক  মতো  ঘুম  না  হলে  অথবা  রাত  জেগে  কাজ  করার  ফলে  পরদিন  যে-সব  সমস্যা  হয়,  তাতে  ককুলাস  সবচেয়ে  ভালো  কাজ  করে।  তেল  বা  পানির  সাথে  মিশিয়ে  চুলে  মেখে  কিছুক্ষণ  পর  চুল  ধুয়ে  ফেললে  অথবা  পাতলা  চিরুনি  দিয়ে  আচড়ালে  উকুঁন  সাফ  হয়ে  যাবে।

সবাই ভাল থাকবেন।সুস্হ জীবন,সুন্দর থাকার প্রধান উপকরন।শুভরাত্রী।

🍎🍎🍎🍎🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🍎🍎🍎🍎

🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা

ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা  উচিত নয়।

⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।


📗হোমিওপ্যাথিক টিপস

📑জার্মান হোমিও কেয়ার

☎হেল্পলাইন 01955507911

No comments:

Post a Comment