🍄মোটা হওয়ার কার্যকরী চিকিৎসা

🍁সত্যি কথা বলতে যদি আপনি জেনিটিক্যালি চিকন হোন অর্থাৎ আপনার ফেমিলিতে সবাই বা বেশিরভাগ ব্যক্তিঃ পিতা, দাদা অথবা কিছু ক্ষেত্রে মা যদি চিকন হোন, তবে স্বাস্থ্য মোটা করার বৃথা চিন্তা করে লাভ নেই। অনেক সময় হরমোনাল কারণে অনেকে অস্বাভাবিক slim হয়ে থাকে, যেটা অনেকসময় তারা নিজেরাই জানেন না।  তবে যদি অপুষ্টি বা কম খাদ্যগ্রহণ বা ক্ষুদামন্দা প্রভৃতি কারণে স্লিম হোন, তবে সমাধানের উপায় আছে। আমাদের শরীর যেহেতু মেশিন না, তাই তাড়াতাড়ি স্বাস্থ্যপরিবর্তন অস্বাস্থ্যকর আর ক্ষতিকর। শুনে থাকবেন, অনেকেই গরুর ওষুধ বা হারবাল medicine খেয়ে স্বাস্থ্য মোটা বা স্লিম করে, এটা খুবই অস্বাস্থ্যকর আর শরীরের জন্য ক্ষতিকর ( হার্ট ডিজিজ, হাই Blood pressure, কিডনি ফেইলিউর, সেক্সুয়াল প্রবলেম হয়ে থাকে  কোন না কোনটাতে তারা ভুগবেই)। তাই কী ধরনের খাদ্য খেতে হবে ( যদি খাদ্যজনিত কারণেই আপনি স্লিম হয়ে থাকেন), সেজন্য নেট বা পত্রিকার কলামের উপর depend না করে আপনার জন্য কাস্টমাইজ ডায়েট chart তৈরি করতে হবে যা নিয়মিত মেনে চলতে শ্যধ্য স্বাস্থ্যই ভালো হবে না, সেটা ধরেও রাখতে পারবেন।

🍄মোটা হওয়ার টিপস:-

১। নিয়মিত এবং প্রচুর পরিমানে পুষ্টিকর food খেতে হবে। একটা নির্দিষ্ট সময় ধরে, রুটিন করে খাবেন। যখন মন চাইলো আর খেলেন সেই অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে।
২। ৩ বেলাতেই ভাত খান। সম্ভব হলে ৪ বেলা খেতে পারেন। প্রতিবেলা ভাতের সাথে প্রচুর পরিমানে আলু তরকারি হিসেবে খেলে ভাল ফলাফল পাবেন। সাথে ডালও যেন অবশ্যই থাকে।
৩। breakfast  ২টি সিদ্ধ egg খেতে হবে। এ ক্ষেত্রে হাসের ডিম মুরগীর ডিমের চাইতে ভাল কাযকর। হাফ বয়েল করে খেতে পারলে আরও ভাল হবে।
৪। সকালে যদি ভাত না খেতে চান, তাহলে পরোটা খাবেন। তবে পরোটার সাথে আলু ভাজি এবং সিদ্ধ egg অবশ্যই থাকতে হবে।
৫। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক ঘন্টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করুন।
৬। সকাল ১১:০০ টা- ১২:০০টার দিকে হ্যাম বার্গার, ভাজা খাবার কিংবা chicken ব্রেস্ট খেতে পারেন।
৭। দুপুরের খাবারে ভাতের সাথে গরুর মাংস, আলু সহ খেতে পারেন। খাওয়া শেষে ২টা কলা খেয়ে নিতে পারেন। কলা মোটা হতে ভাল সাহায্য করে।
৮। বিকালের নাস্তাতে ডাবল ডিমের মোগলাই তৃপ্তি সহকারে খেয়ে ফেলুন। যদি প্রতিদিন একই খাবার খেতে মন না চায়, তাহলে গ্রিল কিংবা অন্য কোন ধরনের কাবাব খাবেন।
৯। রাতে প্রচুর পরিমানে ভাত খাবেন। আবারও একই কথা আলু এবং ডাল যেন খাবার মেনুতে অবশ্যই থাকে। খাবার শেষে ২টা কলা এবং ১ গ্লাস milk খাবেন।

🍎হোমিওপ্যাথিক ব্যবস্হাপনা:-
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগুন সামগ্রিক লক্ষন মিলিয়ে ঔষধ প্রয়োগ করে সেক্ষেত্রে যে কোন মেডিসিন আসতে পারে।আপাতত সেদিকে না গিয়ে একটা সহজ উপয়া বলি

♦♦আলফালফা ঔষধটি নিয়মিত অনেকদিন খেলে ক্ষুধা, ঘুম, ওজন, হজমশক্তি ইত্যাদি বৃদ্ধি পায়। নিম্নশক্তিতে (Q) দশ ফোটা করে রোজ তিনবার করে খেতে পারেন। ইহার স্বাদ যেহেতু খারাপ সেহেতু শিশুদেরকে চিনি বা গুড়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন।
♦♦ব্যবহারঃ মাদার টিংচার শিশুদের ক্ষেত্রে ৫-১০ ফোঁটা, বড়দের ১০-১৫ ফোঁটা মাত্রায় আহারের আধঘন্টা পরে দুবার কয়েকদিন যাবৎ প্রযোজ্য । সুগার ও ফসফেট যুক্ত বহুমুত্র রোগেও উপযোগী ।

তাছাড়া আলফালফা সিরাপও সেবন করতে পারেন।এতে তেমন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। এটি খেলে আপনার পরিপাক শক্তি বৃদ্ধি পাবে। অর্থাৎ এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, ফলে খাদ্য সহজে হজম হয়ে পুষ্টি উপাদান শরীরে লাগে। এছাড়া এই ঔষধ শরীরে রক্ত ও মাংস তৈরিতে সহায়তা করে। ফলে নিয়মিত খেলে শরীরের ওজন বাড়ে বা মোটা হতে সাহায্য করে। এই ঔষধ আপনি বড় হোমিওপ্যাথিক ঔষধের দোকানে পাবেন।তবে অবশ্যয় ভাল কোম্পানীর প্রয়োজনে জার্মানীর হলে আশানুরুপ রেজাল্ট সম্ভব।
🍒🍒_____________________________🍒🍒
সবাই ভাল থাকবেন।সুস্হ জীবন,সুন্দর থাকার প্রধান উপকরন।শুভকামনা সবসময়।
🍎🍎🍎🍎🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🍎🍎🍎🍎
🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা  উচিত নয়।
⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।

📗হোমিওপ্যাথিক টিপস
📑জার্মান হোমিও কেয়ার
☎হেল্পলাইন 01955507911