🔍গুরুত্বপূর্ন ৫টি হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের সংক্ষিপ্ত পরিচয়।
🍄🍄🍄🍄🍄🍄🍄🍄🍄🍄🍄🍄🍄🍄🍄
Thuja occidentalis : যে-কোন টিকা (বিসিজি, ডিপিটি, পোলিও, এটিএস ইত্যাদি) নেওয়ার কারণে জ্বর আসলে অথবা অন্য যে-কোন (মামুলি অথবা মারাত্মক ধরণের) রোগ হলে সেক্ষেত্রে থুজা একটি অতুলনীয় ঔষধ।যে-কোন টিকা নেওয়ার সময় পাশাপাশি রোজ তিনবেলা করে থুজা খান, তাহলে সেই টিকার ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে বাঁচতে পারবেন। জ্বরের মধ্যে কেউ যদি ‘উপর থেকে পড়ে যাওয়ার’ স্বপ্ন দেখে, তবে সেটি যেই নামের জ্বরই হোক না কেন, থুজা তাকে নিরাময় করে দিবে। আঁচিল বা মেঞ্জের এক নম্বর ঔষধ হলো থুজা। গনোরিয়া রোগে এবং মাসিকের সময় ব্যথা হলে থুজা সবচেয়ে ভালো ঔষধ। প্রস্রাবের অধিকাংশ সমস্যা থুজায় নিরাময় হয়ে যায়। নরম টিউমার ইহাতে আরোগ্য হয়। যে-সব রোগ বর্ষাকালে বা ভ্যাপসা আবহাওয়ার সময় বৃদ্ধি পায়, সে-সব রোগে থুজা খান।
📘 📘 📘 📘 📘 📘 📘 📘 📘 📘 📘 📘
Plantago Major : দাঁত, কান এবং মুখের ব্যথায় প্লানটাগো মেজর এমন চমৎকার কাজ করে যে, তাকে এক কথায় যাদু বলাই যুক্তিসঙ্গত।একদিন পত্রিকায় দেখলাম, একজন প্রখ্যাত সাংবাদিকের দাঁতব্যথা সারাতে না পেরে ডেন্টিস্টরা শেষ পযর্ন্ত একে একে তাঁর ভালো ভালো চারটি দাঁতই তুলে ফেলেছেন। আহা ! বেচারা ডেন্টিস্টরা যদি প্লানটাগো’র গুণের কথা জানত, তবে প্রবীণ এই সাংবাদিকের দাঁতগুলো শহীদ হতো না।
🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲
Ledum palustre : সূচ, আলপিন, তারকাটা, পেরেক, টেটা প্রভৃতি বিদ্ধ হলে ব্যথা কমাতে এবং ধনুষ্টঙ্কার / খিচুনি ঠেকাতে লিডাম ঘনঘন খাওয়ান।পক্ষান্তরে ধনুষ্টঙ্কার দেখা দিলে বা আক্রান্ত স্থান থেকে তীব্র ব্যথা শরীরের বিভিন্ন দিকে যেতে থাকলে এবং শরীর ধনুকের মতো বাঁকা হয়ে গেলে হাইপেরিকাম (Hypericum perforatum) ঘনঘন খাওয়াতে থাকুন। চোখে ঘুষি বা এই জাতীয় কোনো আঘাত লাগলে লিডাম এক ঘণ্টা পরপর খেতে থাকুন। ইদুর এবং পোকার কামড়ে লিডাম খেতে হবে।এটি উকুনের একটি শ্রেষ্ট ঔষধ, তেল বা পানির সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। বাতের ব্যথায় উপকারী বিশেষত যাদের পা দুটি সব সময় ঠান্ডা থাকে। আঘাতের স্থানে কালশিরা পড়া ঠেকাতে অথবা কালশিরা পড়লে তা দূর করতে লিডাম খেতে পারেন।
🌈🌈🌈🌈🌈🌈🌈🌈🌈🌈🌈🌈🌈🌈🌈
Camphora : ক্যাম্ফরা হলো শেষ মুহূর্তের ঔষধ। কোন রোগের কারণে অথবা কোন দুর্ঘটনার ফলে যদি কেউ মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছে যায়, তবে তাকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে ঘনঘন ক্যাম্ফরা খাওয়াতে থাকুন। যখনই কেউ অজ্ঞান হয়ে যায়, হাত-পা বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে যায় কিন্তুতারপরও সে কাপড়-চোপড় গায়ে দিতে চায় না, রক্তচাপ কমে যায়, কপালে ঠান্ডা ঘাম দেখা দেয়, নিঃশ্বাস গভীর হয়ে পড়ে, তখন বুঝতে হবে তার মৃত্যু খুবই নিকটে। সেক্ষেত্রে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে ঘনঘন ক্যামফরা খাওয়াতে থাকুন। অন্যকোন হোমিও ঔষধে রিয়েকশন করলে ক্যামফরা খেতে থাকুন ; কেননা এটি শতকরা নব্বই ভাগ হোমিও ঔষধের একশান নষ্ট করে দিতে পারে।হঠাৎ কোনো কারণে হৃৎপিন্ডের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলে বা অত্যধিক বুক ধড়ফড়ানি শুরু হলে ক্যাম্ফরা পাঁচ মিনিট পরপর খাওয়াতে থাকুন। এটি পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে পারে।
🍍🍍🍍🍍🍍🍍🍍🍍🍍🍍🍍🍍🍍🍍🍍
Teucrium Marum verum : টিউক্রিয়াম হলো সবচেয়ে নিরাপদ এবং কাযর্কর ক্রিমির ঔষধ। ছেলে-বুড়ো সকলেই এটি খেতে পারেন। রোজ দুই/তিন বার করে দুই/তিন দিন খাওয়া উচিত। নাক বন্ধ হয়ে থাকলে, নাকের পলিপ (নরম টিউমার) এবং জরায়ুর পলিপ ইত্যাদি ক্ষেত্রে টিউক্রিয়াম প্রযোজ্য।
📘📘📘📘🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿📘📘📘📘
🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।
📗জার্মান হোমিও কেয়ার
📑পরামর্শের জন্য
☎হেল্পলাইন 01955507911
No comments:
Post a Comment