মূত্রনালীর ইনফেকশন কারন,লক্ষন,প্রতিকার ও হোমিওপ্যাথিক প্রতিবিধান।

📕মূত্রনালীর সংক্রমনের কারন,লক্ষন ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।


প্রশ্নটি অারো যেভাবে হতে পারে

UTI হলে করনীয় কী?


ইউরেথ্রাইটিসের লক্ষন ও চিকিৎসা।


যেভাবেই প্রশ্ন আসুক আমাদের এর সমাধান বের করতে হবে।ইতিপূর্বে এ বিষয় ইউটিউবে একটি ভিডিও দিয়েছি বাট সেখানে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে তো চলুন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।


রক্তে অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, শরীরে মোট পানির পরিমাণের ভারসাম্য রক্ষা করা কিডনির কাজ। মূত্রতন্ত্রের যে কোনো অংশে যদি জীবাণুর সংক্রমণ হয়, তা হলে এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বলে ধরে নেওয়া হয়। কিডনি, মূত্রনালি বা মূত্রথলি অথবা একাধিক অংশে একসঙ্গে এ ধরনের ইনফেকশন হতে পারে। নারী-পুরুষ উভয়ের এ সমস্যা হলেও নারীদের আক্রান্তের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি।


লক্ষণ : প্রস্রাবে বাজে গন্ধ, বমি ভাব বা বমি হওয়া, প্রস্রাব গাঢ় হলুদ কিংবা লালচে হওয়া, তলপেট অথবা পিঠে তীব্র ব্যথা, একটু পর পর প্রস্রাব লাগা কিন্তু ঠিকমতো না হওয়া, প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথা করা, সারাক্ষণ জ্বর জ্বর ভাব অথবা কাঁপুনি দিয়ে ঘন ঘন জ্বর হওয়া।

নারী-পুরুষ উভয়েরই মুত্রযন্ত্রাদি কতকগুলি অংশ দিয়ে গঠিত ।

অংশগুলো হল


১ । দুইটি কিডনী । 

২ । দুইটি ইউরেটার বা মূত্রনালী । 

৩ । মুত্রথলী বা Bladder . 

৪। মুত্র বাহিরে নিঃসরণ নালী বা Urethar দেহে একটি থাকে । 


🍀 কিডনী > এই দুইটি দুদিকে অবস্থিত – উহারা গহ্বরের পেছন দিকে মেরুদণ্ডের দুটি পাশে দুটি অবস্থিত থাকে । এরা রক্তের ছাঁকনির কাজ করে এবং রক্তের পরিত্যাজ্য পদার্থ থেকে মুত্র নিঃসরণ করে থাকে । 


🍀মুত্রবাহী নালী > এর দুদিকে দুটি থাকে এবং তারা মুত্রকে কিডনী থেকে মুত্রথলি বা ব্লাডারে নিয়ে আসে । প্রতিটি প্রায় ২০ ইঞ্চি করে দীর্ঘ হয় । 


🍀মুত্রথলি > এটি একটি পিরামিড আকারের থলি । এর উপরের দুটি কোনে দুটি মুত্রবাহি নালী এসে উম্মুক্ত হয় । এর নীচের দিকে একটি ছিদ্র থাকে এবং তা থেকে মূত্রনালী বা ইউরেথ্রা বের হয় । 


এটির দুটি উপরের নালী ও একটি নীচের নালী । এই তিন বিন্দু যোগ করলে পেছন দিকে ত্রিকোণাকার অংশটি বেশ শক্ত হয় । তাকে বলে ব্লাডারের ট্রাইগোন । 


ব্লাডারে মুত্র সঞ্চিত তা আকারে বাড়ে । নারীর ব্লাডার প্রচুর মুত্র সঞ্চয় করতে পারে । মোট প্রায় ১২ পাইন্ট পর্যন্ত প্রস্রাব এতে সঞ্চিত হবার রেকর্ড আছে । পুরুষের থেকেও নারীর ব্লাডারে বেশী মুত্র সঞ্চিত হতে পারে । 


🍀 ইউরেথ্রা > পুরুষের থেকে নারীর ইউরেথ্রা ছোট হয় । তার কারণ পুরুষের এটি দীর্ঘাকার ইন্দ্রিয়ের মাঝ দিয়ে বের হয় । কিন্তু নারীর ইউরেথ্রা মাত্র দেড় ইঞ্চি লম্বা হয় । 


নারীর ইউরেথ্রা গর্ভের পরবর্তী মাসে দীর্ঘতর হয় এবং তখন ব্লাডার চাপে কিছুটা উপরে উঠে যায় । 


প্রসবের দ্বিতীয় স্তরে এটি আরও বৃদ্ধি পায় এবং তখন এটি প্রায় ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে । 


🍀 প্রস্রাব:-


সাধারণত সারাদিন ৪০ থেকে ৫০ আউন্স প্রস্রাব বের হয় । তবে দেহে জল কম থাকলে এটি কমে এবং বেশী গাঢ় হয় । এর Reaction হলো সামান্য অ্যাসিডিক এবং এর রং খুব হালকা হলুদাভ বা খড়ের মতো রং । 


প্রস্রাবের আপেক্ষিক গুরুত্ব ১০১০ হয় সুস্থ দেহে – জলকে ১০০০ ধরলে । কিন্তু এটি কমবেশি হতে পারে । এটি জলের আপেক্ষিক গুরুত্ব হতে পারে, আবার তা বেড়ে ১০১৫-১০২০ অবধি হতে পারে । 

🍀এতক্ষন রোগের ব্যাপারে আলোচনা হল এবার স্বাভাবিকভাবেই ঔষধ নিয়ে জানতে চাইবেন?ওকে এবার প্রস্রাবযন্ত্রের পীড়ার ঔষধ সমূহ নিয়ে আলোচনা করা যাক।


ক্যালি – ফস ( KALI – PHOS ) <> ব্লাডারের পক্ষাঘাত – হেতু প্রস্রাব ধারনে অক্ষমতা – প্রস্রাবের বেগ আসিলে বেগধারণে অসামর্থ্য । অধিক পরিমাণে ঘন ঘন প্রস্রাব-ত্যাগ ও  সেই সঙ্গে জ্বালা, রক্তস্রাব কিম্বা রক্ত-প্রস্রাব । ব্রাইটস ডিজিজেও ইহা উপকারী – ডায়াবেটিক রোগের সহিত অত্যন্ত স্নায়বিক দুর্বলতা । প্রমেহ রোগের সহিত রক্তস্রাব । উপদংশ – অত্যন্ত বিস্তৃত গলিত ক্ষত । 


লিথিয়াম – কার্ব ( LITHIUM – CARB ) <> প্রস্রাব ঘোলা, প্রস্রাবে সাদা সাদা পদার্থ ভাসে, প্রস্রাবের সহিত প্রচুর পরিমাণে মিউকাস, ইউরিক-অ্যাসিড ও পুঁজ নিঃসৃত হইতে থাকে । বেতো রোগীদের হৃৎপিণ্ডের পীড়ায় প্রস্রাবের সহিত পূর্বোক্তরূপ পদার্থ সকল নির্গত হইলে এই ঔষধ অধিকতর উপযোগী । 


লাইকোপোডিয়াম ( LYCOPODIUM ) <> প্রস্রাব হইয়া না নিঃসৃত হইলে ( suppressed ) – লাইকোপোডিয়াম, পালসেটিলা, ষ্ট্রামনিয়াম, উপযোগী । প্রস্রাবে অতিশয় যন্ত্রণা বিশেষতঃ শিশুদিগের গ্র্যাভেল পীড়ায় প্রস্রাবকালে যন্ত্রণায় ছটফট করিলে, কোঁথাইলে ও পা ছুঁড়িলে লাইকোপোডিয়ামই উপযোগী । 


বোরাক্স ( BORAX ) <>  প্রস্রাবের পূর্বে শিশু ভয়ঙ্কর চীৎকার করিয়া কাঁদে এবং তাহার প্রস্রাব অত্যন্ত গরম এবং তাহাতে অতিশয় দুর্গন্ধ ; তবে শিশুর মুখে ঘা থাকে ( গ্র্যাভেল পীড়ার সহিত যেন গোলমাল না হয় – এই গ্র্যাভেল পীড়ায় লাইকোপোডিয়াম, সারসাপেরিলা, বেঞ্জইক-অ্যাসিড উপযোগী ) । এই সঙ্গে একোনাইট ও ক্যান্থারিস এই দুইটি ঔষধ স্মরণ রাখিবে । 


পেট্রোসিলিনিয়ম ( PETROSELENIUM ) <> হঠাৎ প্রস্রাবের অত্যন্ত কষ্টকর বেগ আসে এবং উঠিতে না উঠিতে প্রস্রাব আপনিই হইয়া যায় , এইটিই ইহার – প্রধান চরিত্রগত লক্ষণ । এমন কি প্রমেহ রোগে কেবল এই লক্ষণেই পেট্রোসিলিনিয়ম উপযোগী । 


মার্কিউরিয়াস – করোসাইভাস (MERC – CORR ) <> মার্ক –করে প্রস্রাবের বেগের সহিত কুন্থন এবং জ্বালা ও ফুলা অপেক্ষাকৃত অনেক অধিক – এমন কি ক্যান্থারিসের ন্যায় ( the more violent tenesmus, burning and swelling, bence it is very similar to Cantharis ) – এতদ্ভিন্ন প্রস্রাব-ছিদ্রের চতুর্দিক অত্যন্ত লাল হয় । যন্ত্রণাদায়ক কুন্থন-বেগ ( severe tenesmus ) ও জ্বালা ইহার বিশেষ লক্ষণ । জ্বালা কখনও কখনও মলদ্বার হইতে আরম্ভ হইয়া উহা মুত্র থলি পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, আবার কখনও বা মুত্রথলি হইতে আরম্ভ হইয়া রেক্টামে চালিত হয় । 


মার্কিউরিয়াস – সল ( MERC – SOL ) <> যখন  গনোরিয়া-স্রাব রাত্রে বাড়ে এবং উহা সবুজবর্ণ পুঁজের ন্যায় হয় ; প্রস্রাবের ছিদ্রের চতুঃপার্শ্ব ঘোর লাল হয় ; যতক্ষণ রোগী প্রস্রাব করে ততক্ষণ ভয়ানক জ্বালা থাকে – তখন ইহা উপযোগী । ( মার্ক-করে > অধিকতর জ্বালা, ফোলা ও সুলুনি । আর্জেন্ট-মেট > স্রাব পুঁজের মত ; ইউরেথ্রা স্ফীত ও ব্যথায় যেন টাটিয়ে থাকে ) । মার্ক-সল > অনেকটা থুজার ন্যায় । মার্ক-সলে > বিছানার উত্তাপে ও ঘর্মে পীড়া লক্ষণের বৃদ্ধি পায় । 


নেট্রাম – মিউর ( NATRUM – MUR ) <> প্রস্রাবের ঠিক পরেই বেদনা ( সারসাপেরিলা ) । প্রস্রাব পরিমাণে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত, চলাফেরার সময়, কাশি প্রভৃতি সময়ে অসাড়ে প্রস্রাব । অন্য লোকের উপস্থিতে প্রস্রাব করার সময় বহু সময় ধরে অপেক্ষা করতে হয় ( হিপার ; মিউরিয়াটিক অ্যাসিড ) । 


নাক্স – ভমিকা ( NUX – VOMICA ) <> প্রস্রাবে জ্বালা, প্রস্রাব নির্গত হইতে কষ্ট ও যন্ত্রণা – খুব প্রস্রাবের বেগ আসিতেছে কিন্তু প্রস্রাব হইতেছে না, যদিও বা হয়, ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব যন্ত্রণার সহিত নির্গত হয় এবং সেই সময় জ্বালা-যন্ত্রণা ও নানাপ্রকার কষ্ট হয় । 

★★ কষ্টিকামে > অনবরত প্রস্রাবের বেগ হয় অথচ প্রস্রাব নির্গত হয় না ( constant ineffectual desire to urinate ) – অনবরত ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব ঝরে – সেই সঙ্গে রেক্টামে স্প্যাজম হয় ও কোষ্ঠবদ্ধ ( with spasm in the rectum and constipation ) থাকে – এক্ষণে দেখ নাক্স ও কষ্টিকামের এই লক্ষণ – ক্যান্থারিসেও আছে । এতদ্বতীত প্রস্রাব-দ্বারের ছিদ্রে চুলকানি ও লিঙ্গে টাটনিভাব থাকিলে কষ্টিকাম উপযোগী । 


ওপিয়াম ( OPIUM ) <> মুত্রথলির পীড়ায় বিশেষতঃ ব্লাডারে মুত্র আবদ্ধ থাকিলে ওপিয়াম বিশেষ উপকারী । ভয়হেতু অথবা প্রস্রাবের পর মুত্র আবদ্ধ থাকিলে ( retention of urine ) – ওপিয়াম নিতান্ত উপযোগী ( প্রসবের পর মুত্রাবদ্ধ থাকিলে। ওপিয়ামের ন্যায় হাইওসিয়ামাস, আর্সেনিক ও কষ্টিকাম উপযোগী । মুত্র না জন্মিলে in suppression of urine – ষ্ট্রামোনিয়াম, লাইকোপোডিয়াম, আর্সেনিক, ভেরেট্রাম প্রভৃতি উপযোগী ) । 


প্যারেরা – ব্রেভা ( PAEIRA – BRAVA ) <> প্রস্রাবে ভয়ঙ্কর যন্ত্রণা, প্রস্রাবত্যাগ কালে রোগী যাতনায় হামাগুড়ি দিবার মত হইয়া বসিতে বাধ্য হয় – প্রস্রাব ফোঁটা ফোঁটা হইয়া নির্গত হয় । প্রস্রাবের সময় কিডনি হইতে যাতনাদায়ক বেদনা আরম্ভ হইয়া পাছা বাহিয়া এমন কি পায়ে পর্যন্ত উহা বিস্তৃত হয় । প্রস্রাবের রক্ত ও লিথিক- অ্যাসিড তলানি প্রচুর পরিমাণে জমিয়া থাকে । 


ওসিমাম ক্যানাম ( OCIMUM CANUM ) <> অতিরিক্ত অম্লযুক্ত, প্রস্রাবে ইউরিক অ্যাসিডের দানা সমূহের উপস্থিতি । প্রস্রাব ঘোলাটে, গাঢ়, পুঁজযুক্ত, রক্তমিস্রিত, ইটের গুঁড়ার মত লাল অথবা হলুদ বর্ণের তলানিযুক্ত । ফুস্কুরির মত গন্ধ যুক্ত । মুত্রবহানলীর বেদনা । বৃক্ক সমূহের খিলধরা । 


প্ল্যান্টেগো – মেজর ( PLANTAGO – MAJOR ) <> যেখানে মুত্রযন্ত্রের শিথিলতা-নিবন্ধন নিদ্রাকালে শিশু বিছানায় প্রস্রাব করে – সেখানে, কষ্টিকাম ও প্ল্যান্টেগো – মেজর উপযোগী ।          


পালসেটিলা ( PULSATILLA ) <> ব্লাডারে চাপ বা ভার বোধ-হেতু ( মনে করে ব্লাডার পূর্ণ হইয়া রহিয়াছে ) ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ, ইউরেথ্রা বা মুত্র –নলীতে বেদনা, প্রস্রাবের সহিত মিউকাস মিশ্রিত থাকায় উহা ঘোলাটে হয় । চিকিৎসা - কালে পালসেটিলাকে এই রোগের ফলদায়ক ঔষধরূপে কিন্তু আমরা গ্রহণ করি না – কারণ উহাতে বিশেষ ফল হইতে দেখা যায় না ; তবে গর্ভাবস্থায় মুত্র-থলির প্রদাহ-লক্ষণ সকল পালসেটিলায় সত্বর নিবারিত হয় । 


রাস-এরোমেটিক ( RHUS – AROMATICA ) <> প্রস্রাব ঘন ঘন এবং অধিক পরিমাণে হয় কিন্তু প্রস্রাবের Speeifie-gravity – স্বাভাবিক Speeifie-gravity হইতে অনেক কম হইয়া যায় । ডায়াবেটিসের সহিত > বলক্ষয় ও মাংসক্ষয়, কোমরে ও পৃষ্ঠে বেদনা, অতিশয় পিপাসা, মধ্যে মধ্যে উদরাময় বা আমাশয় এবং প্রস্রাবের বেগ ধারণে অক্ষমতা বা অসাড়ে প্রস্রাব নির্গমন – এই ঔষধের বিশেষ লক্ষণ । 


সার্সাপেরিলা ( SARSAPARILIA ) <> প্রস্রাব-ত্যাগ শেষ হইবার মুখে ( প্রস্রাবের পূর্বে বা প্রস্রাবকালীন নহে ) ভয়ানক যন্ত্রণা – সার্সাপেরিলার বিশেষ-লক্ষণ । সার্সাপেরিলা কোন পীড়ায় ব্যবস্থা কালে এই লক্ষণের উপরে বিশেষ দৃষ্টি রাখিবে । রেনাল-কলিক, গ্র্যাভেল প্রভৃতি রোগে পূর্বোক্ত লক্ষণ সকল যেমন সার্সাপেরিলা নির্বাচনে সহায়ক – সেইরূপ সেই সঙ্গে ব্ল্যাডারে টেনিসমসও সর্বদা স্মরণ রাখিবে । প্রমেহাদি রোগে এই দুই লক্ষণের উপর নির্ভর করিয়া সার্সাপেরিলা প্রয়োগে আমরা বিশেষ ফল পাইয়া থাকি । ডাঃ ন্যাস বলেন প্রস্রাবের পর ভয়ানক জ্বালা ও ব্ল্যাডারের টেনিসমসও – এই দুই লক্ষণ ব্ল্যাডারে সার্সাপেরিলা ব্যতীত অন্য কোন ঔষধে এত অধিক নির্দিষ্ট নহে । 


রোগ হলে চিকিৎসা করতে হবে আর না হলে সচেতন হতে হবে।সচেতনতায় উত্তম।সবাই নিরাপদে থাকবেন।সুন্দর হোক আপনাদের জীবন।শুভ কামনা সবসময়।


ডাঃ মোঃ ফরহাদ হোসেন

D.H.M.S(B.H.B),DHAKA

কনসালট্যান্ট 

হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন


🌿🍎🌿🍎🌿🍎🌿🍎🌿🍎🌿🍎🌿🍎🌿

সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা

ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা  উচিত নয়।

⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই।


📗হোমিওপ্যাথিক টিপস

🌿germanhomoeocare.blogspot.com

☎হেল্পলাইন 🏪01955507911

No comments:

Post a Comment