ফিমেল ডিজিজ

🐠🐠🐠🐠🐠
ফিমেল ডিজিজ সমূহ নিয়ে আলোচনা
🌿🌿🌿🌿🌿
হ্যাঁ আজকের আলোচনায় থাকছে
ফিমেল ডিজিজ সমূহ,মাসিকের গন্ডগোল ও যন্ত্রনা নিয়ে আলোচনা

🐠🐠🐠🐠🐠🐠🐠🐠
যে ফিমেল ডিজিজ গুলো আমরা সচরাচর দেখতে পাই সেগুলো হল:-
🌿মাসিকের গন্ডগোল ও যন্ত্রনা
🌿সাদা স্রাব
🌿স্তনের অসুুখ ও টিউমার
🌿গর্ভপাত
🌿প্রসবের সময় অসুবিধা
🌿মহিলাদের বয়ঃসন্ধিকালীন অসুবিধা

🍁তো আসুন আমরা মাসিকের গন্ডগোল ও যন্ত্রনা নিয়ে আলোচনা করি।
মাসিক বা পিরিয়ড নারীর জীবনের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। একটি নির্দিষ্ট প্রাকৃতিক নিয়মেএই মাসিক বা পিরিয়ড শুরু হয় আবার নির্দিষ্ট সময় পর তা বন্ধও হয়ে যায়।
বয়:স‌ন্ধিকা‌লে পি‌রিয়ড বা মা‌সিক হওয়ার পূ‌র্বে বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। আবার যে কোন নারীরই মা‌সিক শুরুর সময় বা পূ‌র্বেও কিছু লক্ষণ দে‌খে বোঝা যায় যে মা‌সিক হ‌বে বা হ‌চ্ছে। নি‌চের লক্ষণগুলোয় বোঝা যায় কিশোরীর মা‌সি‌কের সময় হয়েছে!

🐇অবসাদ হয়;

🐇তলপেটে ব্যাথা;

🐇 স্তন বা নিপ‌লে ব্যাথা;

🐇মাথা ব্যাথা করা;

🐇 মাথা ঘোরানো;

🐇মেজাজের পরিবর্তন হওয়া;

🐇বিরক্তিকর ভাব বেড়ে যাওয়া;

🐇যৌনানুভূ‌তি বৃ‌দ্ধি পে‌তে পা‌রে;

🐇খাবারের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাওয়া;

🐇ওজন বৃদ্ধি পাওয়া;

🐇 প্রচুর গ্যাস হয় এবং ঢেকুর উঠে;

🐇 কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া দেখা দেয়;

🐇 মুখে ব্রণ উঠা।

🍄একজন নারী কৈশোর থেকে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠার জন্য শরীরের ভেতরে ও বাইরে ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সের মেয়েদের বিভিন্ন রকম পরিবর্তন হয়। অনেক পরিবর্তনের অন্যতম একটি হলো রজঃস্রাব, যা সাধারণত মাসে মাসে হয়—তাই এটাকে মাসিক বা পিরিয়ড অথবা সাইকেলও বলা হয়।বয়ঃসন্ধিতে মাসিক শুরু হওয়া থেকে মেনোপজ পর্যন্ত গড়ে প্রায় নব্বই শতাংশ মেয়ের অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী হয়ে দাঁড়ায় যন্ত্রণাদায়ক মাসিক। প্রজননতন্ত্রের স্বাস্থ্যরক্ষা অনেক জরুরি একটা বিষয় হলেও আমাদের সমাজে এ ব্যাপারে খোলাখুলি কথাবার্তা আজও নিষিদ্ধ, তাই অধিকাংশ মেয়েরাই ব্যাপারটিকে চেপে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন, যন্ত্রণাদায়ক মাসিকের উপযুক্ত চিকিৎসা হওয়া প্রয়োজন।

🔥হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:-হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিটা হচ্ছে লক্ষনবেচ।রোগীর সর্বোচ্চ শারীরিক ও মানষিক লক্ষন যেই ঔষধ ধারন করবে সেটিই হচ্ছে ঐ রোগীর প্রকৃত মেডিসিন।তারপরও অনেকেই বলে ঔষধের নাম দিলেননা।তাদের কথা মাথায় রেখে একটি বেসিক রুট দেওয়ার চেস্টা করছি।এখানে কমন কিছু মেডিসিনের লক্ষনবেচ দেওয়া হলো পাশাপাশি অন্য ঔষধও মাথার রাখতে হবে।

🐇Cimicifuga – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) এটি নার্ভাস ধরণের মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বিশেষত যারা ঘন ঘন বাতের ব্যথায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন। মনে আনন্দ নাই এবং সবকিছুরই খারাপ দিকটা আগে চিন্তা করেন।

🐇Sepia – মাসিক বন্ধের চিকিৎসায় সিপিয়ার লক্ষণ হলো পেটের মধ্যে চাকা বা বলের মতো কিছু একটা আছে বলে অনুভূত হয়। শারীরিক দুর্বলতা থাকে প্রচুর এবং সংসারের প্রতি কোন আকর্ষণ থাকে না।

🐇Calcarea carbonica – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) মোটা, স্থূলকায়, থলথলে শরীরের মেয়েদের ক্ষেত্রে ক্যালকেরিয়া কার্ব ভালো কাজ করে বিশেষত যদি সাথে কিছুটা রক্তশূণ্যতাও থাকে। এদের মাথা সহজেই ঘেমে যায়, অল্পতেই বুক ধড়ফড় করে এবং মাথা ব্যথা অথবা কাশি সারা বছর লেগেই থাকে।

🐇Aconitum napellus –  এংজাইটি বা টেনশান যদি হঠাৎ দেখা দেয় এবং সাথে যদি ‘এখনই মরে যাব’ এমন ভয় হতে থাকে, তবে একোনাইট খেতে হবে।ভয় পেয়ে মাসিক বন্ধ হয়ে গেলে একোনাইট চমৎকার।

🐇Ferrum metallicum – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া)ফেরাম মেট-এর লক্ষণ হলো দুর্বলতা, সাদাটে মুখ, বুক ধড়ফড়ানি, মুখ-চোখ ফোলা ফোলা, চোখের চারদিকে কালি পড়ে গেছে, দেখতেই মনে হয় অসুস্থ।
🐠🐠🐠🐠🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🐠🐠🐠🐠
🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা  উচিত নয়।
⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।

📗জার্মান হোমিও কেয়ার
🌿পরামর্শের জন্য
☎হেল্পলাইন 01955507911

No comments:

Post a Comment