মেটেরিয়া মেডিকা-Nitric Acid

🍄Nitric Acid 

🍒নাইট্রিক এসিড

✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒

উৎস :

ইহা বর্ণহীন কটু গন্ধবহ এবং অত্যধিক এসিড স্বাদযুক্ত তরল পদার্থ। সোডিয়াম নাইট্রেটের সহিত সালফিউরিক এসিডের পরস্পর ক্রিয়ার ফলে ইহা তৈরী হয়।

আবিষ্কারক :

ডাঃ হ্যানিমান ইহা আবিষ্কার করেন।

✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒

ক্রিয়াস্থান :

অস্থি, চর্ম, মিউকাস মেমব্রেন এবং চর্মের সন্ধিস্থল, গ্ল্যান্ড, ঠোঁটের কোন, গুহ্যদ্বার, যোনী প্রভৃতির উপর অধিক ক্রিয়া প্রকাশ করে।    

✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒

মানসিক লক্ষণ :

১। রোগী অতিশয় ক্রোধী, সামান্যতম প্রতিবাদও সহ্য করিতে পারেনা।

২। কাহারও সহিত সদ্ভাবে বসবাস করা ইহার পক্ষে একেবারে অসম্ভব । রোগী কাহাকেও পছন্দ করে না বা কাহারও দ্বারা সমাদৃত হয় না।

৩। একদিকে ভীরুতা অপর দিকে ক্রোধোন্মাত্ততা। ক্ষমা, প্রীতি ও ভালবাসা বলিয়া কোন জিনিষই ইহার মধ্যে নিই।

 ৪। অত্যন্ত খিটখিটে।

৫। নিজের আরোগ্য বিষয়ে নিরাশ হয় ও সর্বদাই কি যেন ভাবে।

✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒

চরিত্রগত লক্ষণ :

১। জিহবা, মুখ গহবর এবং উভয় ঠোঁটের কোনদ্বয়ে ফাটা ও ক্ষত। লালাস্রাব, প্রস্রাব এমনকি নিঃশ্বাসটি দারুন দুর্গন্ধযুক্ত।

২। কোনও প্রকার ঠান্ডা রোগীর নিকট সহজ্য হয় না, অল্পতে সর্দি লাগে।

৩। যে কোনও প্রকার ক্ষত সহজেই সারিতে চায়না, তাহা হইতে সহজেই রক্ত ও রস পড়ে। রক্ত পূঁজ যাহাই নির্গত হয় তাহা অতিশয় দুর্গন্ধযুক্ত।

৪। প্রস্রাব ত্যাগ কালীন অত্যান্ত জ্বালা ও সূঁচ ফোটার ন্যায় বেদনা।

৫। গভীর ক্ষত, দুর্গন্ধ স্রাব।

৬। অর্শ, গুহ্যদ্বারে নানা প্রকার মাংস বৃদ্ধি ও ভগন্দর উৎপন্ন হয়। মল নরম তাহাতেও কোঁথ না দিলে বাহির হতে চায়না।

৭। হাঁটার সমায় বা নাড়িতে চড়িতে হাত পায়ের জোড়া স্থানে খট খট করে।

৮। মাটি, খড়ি মাটি, পেন্সিল খাইবার প্রবল আকাঙ্খা, মাংস ও রুটি খাইতে অনিচ্ছা।

৯। কানে শুনিতে পায়না কিন্তু চলন্ত গাড়ীতে উঠিলে বেশ ভাল শুনিতে পায়।

১০। উদরাময়ে অত্যন্ত কোঁথানি, কিন্তু অল্প মল নির্গত হয়। মনে হয় যেন অনেক মল ভিতরে রহিয়া গিয়াছে।

১১। টাইফয়েড জ্বরে অন্ত্র হইতে রক্তস্রাব, গর্ভস্রাব, প্রসবের পর বা ভারী দ্রব্য উঠাইবার বা পরিশ্রমের পর রক্তস্রাব, রক্ত পরিমাণে অধিক, টকটকে লাল কিম্বা কাল বর্ণের।

১২। রোগী দিন দিন কৃশ ও দুর্বল হয়। সর্বদাই শুইতে চায়।

১৩। মাথার চুল উঠিয়া যায়। পা, হাত ও বগল ঘামে। আঙ্গুল হাজিয়া যায়।

১৪। হাতের ও পায়ের নখে ফুল দেখা যায়।

১৫। হাতের নখের পাশে চামড়া উঠে।

✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒

প্রয়োগক্ষেত্র :

ক্ষয় পীড়া, ক্ষত, মুখে ক্ষত, উপদংশ, অর্শ ও ভগন্দর, মল দ্বারের আঁচিল, প্রস্রাবের পীড়া, টাইফয়েড জ্বর, সবিরাম জ্বর, কর্ণের পীড়া ও বেদনা, উদরাময় ও আমাশয়, চক্ষু পীড়া, শিরঃপীড়া, মিউকাস মেমব্রেন পীড়া।

🍒🍒_____________________________🍒🍒

সবাই ভাল থাকবেন।সুস্হ জীবন,সুন্দর থাকার প্রধান উপকরন।শুভকামনা সবসময়।

🍎🍎🍎🍎🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🍎🍎🍎🍎

🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা

ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা  উচিত নয়।

⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।


📗হোমিওপ্যাথিক টিপস

📑জার্মান হোমিও কেয়ার

☎হেল্পলাইন 01955507911

No comments:

Post a Comment