সার্জারী ছাড়া টিউমারের চিকিৎসা একমাত্র হোমিওপ্যাথিতে।

📕এটা সবাই এক বাক্যে মেনে নিবেন যে অন্য কোন চিকিৎসায় টিউমারের সঠিক সমাধান নেই।

একমাত্র হোমিওপ্যাথিতে অপারেশন ছাড়া টিউমার ভাল হয়েছে এরকম সহস্র প্রমান আছে।

সত্যিকার অর্থেই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগুন এ ক্ষেত্রে সফল।অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন হোমিওপ্যাথিক ঔষধের তালিকা যেগুলো সফলতার সহিত টিউমার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে সেগুলোর একটা তালিকা আজকের আলোচনায় দেওয়ার চেস্টা করব।


👛টিউমার: টিউমারের চিকিৎসা পদ্ধতি জানার আগে আসুন জেনে নেওয়া যাক টিউমার কী?টিউমার  হলো একটি কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। প্রাণীর শরীর অসংখ্য ছোট ছোট কোষের মাধ্যমে তৈরী। এ  কোষ গুলো একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর মারা যায়। পুরোনো কোষ গুলোর জায়গায় নতুন কোষ জন্ম নেয়। এই কোষগুলো কোনো কারণে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে বাড়তে থাকে তখনি ত্বকের নিচে মাংসের দোলা অথবা চাকা দেখা যায়। একেই টিউমার বলে।


🌿টিউমার বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।সাধারনত যে টিউমারগুলো সচরাচর দেখা যায় সেগুলো হচ্ছে-


👉👉ব্রেস্ট টিউমার


👉👉অস্থি বা হাড়ের টিউমার


👉👉হাত ও পায়ের টিউমার


👉👉 অভ্যন্তরীন অঙ্গের টিউমার


👉👉পুরুষ ও স্ত্রী জননাঙ্গের টিউমার


👉👉 রক্তনালীর ব্লক বা এনরিসম টিউমার


👉👉ব্রেন, মাথা,নাক, কান, গলা, মুখে টিউমার ইত্যাদি।


শতকরা ৮০% টিউমার হোমিওপ্যাথিতে ভাল হয়। তবে টিউমারের আকার ও অবস্থানের জন্য তা যদি ক্ষুব বেশী ক্ষতি ও অস্বস্তির কারন হয় তবে অপারেশনের সাহায্য নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এছাড়া মেলিগ্নেন্ট টিউমারের ক্ষেত্রে রোগের প্রাথমিক অবস্থায় মেটাসটেসিস হবার পূর্বে অপারেশন করে ফেলা উচিত।


🌿টিউমারের চিকিৎসায় যে সব হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহার হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল :-


১. ব্যারাইটা কার্ব (Baryta Carbonica),


২. ক্যালকেরিয়া কার্ব (Calceria Carb),


৩. ক্যালকেরিয়া ফ্লোর (calcarea fluor),


৪. সিস্টাস ক্যান (Sistas can),


৫. কোনিয়াম (conium),


৬. গ্রাফাইটিস (graphites), 


৭. হেক্লালাভা (Hecla lava),


৮. লাইকো (lycopodium),


৯. থুজা (Thuja), 


১০. আর্সেনিক এল্ব (Arsenicum Album), 


১১. কার্ব এনিমেলিস (Carbo Animalis),


১২. হাইড্রাসটিস (Hydrastis),


১৩. আয়োডিয়াম (Iodium),


১৪. অরাম মিউর ন্যাট (Aurum Muriaticum Natronatum), 


১৫. অর্নিথোগেলাম (Ornithogalum),


১৬. ফাইটোলাক্কা (Phytolacca),


১৭. সাইলিসিয়া (Silicea),


১৮. সিম্ফাইটাম (Symphytum),


১৯। ইথুজা (Ethuja),


২০. ফসফোরাস (Phosphorus), 


২১. বেলিস পার (Bellis Perennis),


২২. রুটা (Ruta Graveolens),


২৩. ক্যাল ফস (Calcarea Phos),  ইত্যাদি।


নোটঃ রোগীর লক্ষন মিলে যদি

একটি ঔষধেই হবে মুক্তি

সেটাই প্রকৃত হোমিওপ্যাথি 


🌿--------------------------------------------🌿

সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা

ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা  উচিত নয়।


ডাঃ মোঃ ফরহাদ হোসেন

D.H.M.S(B.H.B),DHAKA

কনসালট্যান্ট 

হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন


📗হোমিওপ্যাথিক টিপস

🌿germanhomoeocare.blogspot.com

☎হেল্পলাইন 🏪01955507911

No comments:

Post a Comment